Tuesday 19th of March 2024
Home / অর্থ-শিল্প-বাণিজ্য / কৃষি পণ্য আমদানি ও রফতানিতে করণীয়

কৃষি পণ্য আমদানি ও রফতানিতে করণীয়

Published at আগস্ট ২৪, ২০১৯

সৈয়দ মুনিরুল হক : রফতানি পণ্য বৈচিত্র্যকরণে কৃষি পণ্যের রয়েছে অপার সম্ভাবনা। বলতে গেলে নীরবেই এ দেশ ফসল উৎপাদনে অনেক অগ্রসর হয়েছে। কিন্তু উৎপাদিত ফসলের সঠিক মূল্য পাওয়া না গেলে কৃষক কৃষিতে আগ্রহ হারানোর আশক্সকা রয়েছে। এক্ষেত্রে কৃষি পণ্য রফতানি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। আবার বিভিন্ন দুর্যোগকালীন প্রয়োজন হয় খাদ্য আমদানির। তাছাড়া সব ফসল, ফল-মূল জলবায়ুজনিত কারণে আমাদের দেশে উৎপাদন সম্ভব নয়। এসব ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় কৃষি পণ্য আমদানির। উভয় ক্ষেত্রেই প্রয়োজন সর্তকতা। পণ্য আমদানিতে সঠিক নিয়ম অনুসরণ করা না হলে বিদেশ থেকে ফসলের নানা ক্ষতিকর পোকামাকড়, রোগজীবাণু দেশে ছড়িয়ে পড়ার আশক্সকা রয়েছে। এর ফলে সম্পূর্ণ নতুন ধরনের বালাইয়ের আক্রমণে ফসল উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হতে পারে। তাই পৃথিবীর সব দেশেই কৃষি পণ্য আমদানি ও রফতানির সাথে জড়িয়ে আছে নানা বিধি বিধান ও নিয়মাবলি। আমাদের দেশও এর ব্যতিক্রম নয়। অনেকেই এ বিষয়ে অবগত নন। কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য আমদানি রফতানিতে আমাদের কী করণীয় সে বিষয়ে আলোকপাত করার আগে এ সম্পর্কিত কাজে জড়িত কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ উইং এর গুরুত্ব অল্প বিস্তর আলোচনা করা প্রয়োজন।

উদ্ভিদ বা উদ্ভিদজাত পণ্য আমদানি ও রফতানিতে ইমপোর্ট পারমিট বা আমদানি অনুমতির ওপর ভিত্তি করে ছাড়পত্র এবং রফতানির জন্য Phytosanitary Certificate (PC) যাকে বাংলায় উদ্ভিদ স্বাস্থ্য প্রমাণপত্র ইস্যুর মাধ্যমে আমদানি ও রফতানি কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশে মোট ০২টি সমুদ্রবন্দর, ০৩টি বিমানবন্দর, ২৪টি স্থলবন্দর, ০১টি নৌবন্দর ও ICD কমলাপুরের মাধ্যমে এই কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকায় আরও কয়েকটি কোয়ারেন্টিন স্টেশন স্থাপনের লক্ষ্যে বর্তমান সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন।

এখন স্বভাবতই সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্নের উদ্রেক হওয়া স্বাভাবিক যে, ‘উদ্ভিদ সংগনিরোধ’ বলতে আসলে কি বলতে চাচ্ছি? উদ্ভিদ বা উদ্ভিদজাত পণ্যের সাথে পরিবাহিত হয়ে ধ্বংসাত্মক পোকামাকড় ও রোগ বালাইয়ের জীবাণু দেশের অভ্যন্তরে বা আমাদের দেশ  থেকে অন্যান্য দেশে অনুপ্রবেশ ও বিস্তার রোধ করার আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করাই হচ্ছে উদ্ভিদ সংগনিরোধ বা Plant Quarantine। কৃষিজাত পণ্য আমদানিতে বাংলাদেশ সরকারের আইনকানুন এবং রফতানি আন্তর্জাতিক  আইনকানুন দ্বারা পরিচালিত হয়।

বৃটিশ সরকারের প্রণীত DIP (Destrative Insect & Pest) রুলস ১৯৬৬ Rules টি July ১৯৮৯ সালে Ammendment করে স্বাধীন বাংলাদেশে Plant Quarantine কার্যাবলি পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমান সরকার নতুনভাবে সামগ্রিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে নতুন করে ৫ এপ্রিল ২০১১ সালে মহান জাতীয় সংসদ কর্তৃক উদ্ভিদ সংগনিরোধ আইন ২০১১ নামে গেজেট আকারে অনুমোদন লাভ করে। বর্তমানে পূর্ণাঙ্গভাবে উদ্ভিদ সংগনিরোধ রুলস হিসাবে প্রকাশিত করার জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন আছে।

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য আমদানি/রফতানির উদ্দেশ্যে স্বাধীন বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) কর্তৃক গঠিত International Plant Protection Convention (IPPC)। IPPC কর্তৃক বিশ্বর বিভিন্ন দেশে কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য আমদানি রফতানির লক্ষে এ পর্যন্ত ৪১টি Standard প্রণয়ন করেছে। যেগুলো International Standard of Phytosanitary Measures (ISPM) নামে পরিচিত। বিশ্বের ১৯১টি দেশ বর্তমানে IPPC এর সদস্য। IPPC এর স্বাক্ষরকারী দেশ হিসাবে এক দেশ থেকে অন্য দেশে আমদানি রফতানির লক্ষ্যে এ আইন সঠিকভাবে প্রতিপালনের জন্য প্রত্যেক দেশে National Plant Protection Organization (NPPO) সরকারের পক্ষে একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে। বাংলাদেশে সরকারের পক্ষে NPPO এর প্রধান হিসেবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ উইংয়ের পরিচালককে এ ক্ষমতা অর্পন করা হয়েছে।

কৃষি পণ্য আমদানি  রফতানিতে এ বিষয়গুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রফতানি বাড়ানোর লক্ষ্যে নতুন নতুন বাজার খোঁজার জন্য সবাইকে আহ্বান করেছেন। আমাদের দেশ থেকে কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য রফতানির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর জন্য এখন দরকার প্রশিক্ষিত জনবল। যারা আন্তর্জাতিক নিয়ম কানুন জেনে বিদেশে উদ্ভিদ, উদ্ভিদ জাত পণ্য রফতানি করবেন। এ প্রসঙ্গে একটি কথা বলা যায় দেশের সব কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা কার্যক্রমে Plant Quarantine বিষয়কে গুরুত্ব সহকারে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। যার ফলে সেখান থেকে পাস করা গ্রাজুয়েটরা চাকরির জন্য শুধু সরকারের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে বরং নিজেরাই আন্তর্জাতিক নিয়মনীতি মেনে ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে রফতানির বাজারকে আরও সম্প্রসারিত করতে পারবেন।

এখন আমার কর্মক্ষেত্রে উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র, সমুদ্রবন্দর, চট্টগ্রামে কাজের সুবাদে অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞান থেকে আলোচ্য বিষয়ের ওপর আলোকপাত করতে চাই। প্রথমেই আমি আমদানির ক্ষেত্রে আমাদের দেশে যেসব ব্যবসায়ী কিংবা তাদের মনোনীত C&F এজেন্ট এ কাজটি করে থাকে তাদের এ ব্যাপারে Technical জ্ঞান একেবারে নেই বললেই চলে। তাদের Academic Knowledge অত্যন্ত দূর্বল। আমদানির ক্ষেত্রে যেসব বিধি বিধান মেনে চলতে হয় তাদের সে জ্ঞান অনুপস্থিত। ফলে আমদানির ক্ষেত্রে পণ্যের প্রকারভেদ অনুযায়ী আমদানি অনুমতিপত্র (Import Permit) IP দেয়ার সময়Pest Risk Analysis (PRA) অনুযায়ী IP তে কিছু অতিরিক্ত শর্তাবলি দেয়া হয়। এই শর্তাবলী প্রতিপালন সাপেক্ষে তিনি যে দেশ থেকে পণ্যটি আনতে চাচ্ছেন তা আনতে পারবেন। অন্যথায় আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী অতিরিক্ত শর্তাবলি যথাযথভাবে প্রতিপালন করা হয়নি বিধায় উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ এ পণ্য আমদনিকারকের নিজস্ব অর্থায়নে পুনরায় ফেরত পাঠানোসহ সব পণ্য ধ্বংস করার আইনগত ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন। আমাদের দেশে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় আমদানিকারক IP পাওয়ার আগেই যে দেশ থেকে পণ্যটি আনবেন তাদের সঙ্গে LC চুক্তি সম্পাদন করে ফেলেন এবং ক্ষেত্র বিশেষে অতিরিক্ত শর্তাবলি না জেনেই Phytosanitary Certificate (PC)  পর্যন্ত নিয়ে জমা দেন। যা কোয়ারেন্টি Rules এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এক্ষেত্রে পরিচালক, উদ্ভিদ সংগনিরোধ উইং এর বিশেষ ক্ষমতাবলে সংক্ষেপে SRO অর্থাৎ Special Release Order  ইস্যুর মাধ্যমে ওই পণ্য ছাড়করণের ব্যবস্থা করা ছাড়া আইনগত আর কোনো উপায় থাকে না।

এ বিষয়ে আমদানি/রফতানিকারক C&F সহ কাজের সাথে সম্পৃক্ত জনবলকে সচেতন করার লক্ষ্যে বিগত বছরে কয়েকবার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাংলাদেশে আমদানি রফতানি প্রায় ৯২% সমুদ্রবন্দর, চট্টগ্রামের মাধ্যমে হয়ে থাকে। এ পরিসংখ্যানই এ বন্দরের গুরুত্ব ও কর্মক্ষেত্রের ব্যাপকতা তুলে ধরে। বিদেশ থেকে আগত কৃষি ও কৃষিজাত পণ্যের নমুনা সংগ্রহ ও প্রাপ্ত নমুনা বিশ্লেষণের মাধ্যমে ক্ষতিকারক কীটপতঙ্গ ও রোগবালাই যথাযথভাবে পর্যবেক্ষণ ও ল্যাবরেটরি টেস্টের মাধ্যমে ছাড়পত্র প্রদানের উপযুক্ত বলে বিবেচিত হলেই কেবলমাত্র Release Order (RO)বা ছাড়পত্র প্রদান করা হয়ে থাকে। বিগত বছরে অত্র স্টেশনে রাশিয়া থেকে আগত ২১,০০০ মেট্রিক টন গম পরীক্ষা নিরীক্ষার পর দেশের জন্য ক্ষতিকর জীবাণু ও আগাছা বীজ পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে পুনরায় সে দেশে ফেরত প্রদান করা হয়।

কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য আমদানির তুলনায় রফতানির চিত্র হতাশাজনক। কাজেই রফতানির বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে কাজ করার জন্য দরকার প্রশিক্ষিত জনবল যারা আন্তর্জাতিক নিয়মনীতি মেনে পণ্য রফতানি করবেন। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে Sanitary and Phytosanitary Agreement (SPS Agreement) অনুযায়ী (IPPC)  এখন পর্যন্ত যে ৪১টি Standard নির্ধারণ করেছে তা প্রতিপালন করে রফতানির জন্য সুস্পষ্ট গাইডলাইন অনুসরণ করে উদ্ভিজাত পণ্য রফতানি করতে হবে। কিন্তু তা না জানার জন্য আমরা অনেক পণ্য বিদেশে রফতানি করতে পাচ্ছি না। বিদেশে কৃষি ও কৃষিজাত পণ্যের সিংহভাগই সমুদ্রবন্দর, চট্টগ্রাম ও হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মাধ্যমে হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আমদানিকারকের সাথে আমাদের রফতানিকারকের Contract Paper Agreement হয়ে থাকে। Contract Paper এর চুক্তিগুলো সঠিকভাবে প্রতিপালন করা হচ্ছে কিনা এবং পণ্যটি সঠিকভাবে Grading, Sorting এবং Packaging করা হয়েছে কিনা তা সরেজমিন Inspection করে প্রয়োজন বোধে ল্যাবরেটরি টেস্টের সন্তোষজনক মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে Phytosanitary Certificate (PC) ইস্যু করা হয়।

আমাদের দেশ থেকে বিগত ২০১৬-১৭ অর্থবছরে মালেয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, আরব আমিরাত, সৌদি আরব, ব্রনাইয়ে প্রায় ৪৫ হাজার মেট্রিক টন আলু রফতানি করা হয়েছে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে অর্থাৎ চলতি অর্থবছরে এ পর্যন্ত প্রায় পাঁচ হাজার মেট্রিক টন আলু রফতানি করা হয়েছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের মাধ্যমে আমরা জেনেছি বিভিন্ন কোল্ডস্টোরেজে সঠিকভাবে আলু সংরক্ষণ না করতে পারায় এবং কৃষকের উৎপাদন খরচের চেয়ে বিক্রয়মূল্য কম পাওয়ায় কৃষক মাঠ থেকে অনেক আলু উত্তোলনই করেনি ফলে মাঠেই পচে ব্যাপক পরিমাণ আলু নষ্ট হয়ে গেছে। যা কখনও কখনও আমাদের কাম্য হতে পারে না।

আমরা জানি পৃথিবীর অনেক দেশে আলুই প্রধান খাদ্য। এক সময়ে রাশিয়ায় ব্যাপক পরিমাণ আলু রফতানি হতো। বিগত ৪-৫ বছর ধরে রাশিয়ায় আলু রফতানি করা যাচ্ছে না। ইউরোপসহ রাশিয়ায় আলু রফতানি করতে পারলে আমাদের দেশের কৃষক পণ্যের ন্যাযমূল্য পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রাও অর্জন করা সম্ভব হত।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমরা কেন ইউরোপের বাজারে আমাদের উৎপাদিত কৃষিজাত পণ্য রফতানি করতে পাচ্ছি না। আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ করতে গেলে কোন পণ্য কোন এলাকায় উৎপাদন করা হবে, সেখানে ওই পণ্যের জন্য ক্ষতিকারক পোকামাকড় ও রোগজীবাণু আছে কিনা তার সব তথ্য উৎপাদন পর্যায় থেকে শুরু করে রফতানি করার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে হবে। এজন্য কোন পণ্য কোন দেশে রফতানি করব তা নির্ধারণ করে ওই দেশের Import Requirement অনুযায়ী প্রতিটি পর্যায়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গুণগত মান নিশ্চিত করতে হবে। এরই মধ্যে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ উইংয়ের সহায়তায় কিছু পণ্য বিদেশে রফতানির জন্য Contact Farming এর মাধ্যমে উৎপাদন করা শুরু হয়েছে। সমুদ্রবন্দর, চট্টগ্রামের মাধ্যমে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত দেশে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে হিমায়িত সবজি, হিমায়িত খাবার, শুকনা মরিচ, বিস্কুট, মুড়ি, সুগন্ধি চাল, ড্রাইফুড জেলি ও বেন্ডেড চা রফতানি হয়েছে। সম্প্রতি বিস্কুটে খাদ্য উপাদান হিসেবে যে দুধ ও ডিম ব্যবহৃত হয় তার উৎস হিসেবে ওই গাভী বা মুরগিকে কি খাদ্য উপাদান খাওয়ানো হয়েছে এবং এর MRL অর্থাৎ Maximum Residue Limit কত তা জানার জন্য চিঠি দেয়া হয়েছে। এর সঠিক তথ্য না থাকার জন্য দুধ ও ডিম খাদ্যোপদান যুক্ত বিস্কুট রফতানি বন্ধ হয়ে গেছে।

বর্তমান সরকারের আমলে দেশ এখন ডিজিটাল ক্ষেত্রে অনেক অগ্রসর। সেই সাথে তাল মিলিয়ে জ্ঞান, বিজ্ঞানে অগ্রসর হতে হবে। আমাদের দেশের কৃষির ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সম্ভাবনাকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে আমরা প্রত্যেকে যার যার জায়গা থেকে নিবেদিত হয়ে কাজ করব এ প্রত্যাশা করি।

লেখক: সংগনিরোধ রোগতত্ত্ববিদ, উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র, সমুদ্র বন্দর, চট্টগ্রাম, মোবাইল : ০১৭৫১-৬৪৬৬১১, ইমেইল :syedhq742gmail.com

সূত্র: কৃষি তথ্য সার্ভিস

This post has already been read 2259 times!