Sunday 28th of April 2024
Home / ফসল / বারি’তে আলুর তাপ সহিষ্ণু ও লেট ব্লাইট রোগ প্রতিরোধী জাতের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

বারি’তে আলুর তাপ সহিষ্ণু ও লেট ব্লাইট রোগ প্রতিরোধী জাতের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

Published at জুন ২৭, ২০২২

কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন বারি’র মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার।

গাজীপুর সংবাদদাতা: বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) এর কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে আলুর তাপ সহিষ্ণু এবং লেট ব্লাইট রোগ প্রতিরোধী জাতের ক্লোরোপ্লাস্ট জিনোম সিকুয়েন্সিং ও কিউটিএল বিশ্লেষণ শীর্ষক প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা সোমবার (২৭ জুন) বারি’র সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশন (কেজিএফ) এর “Chloroplast Genome Sequencing and QTL Analysis of Heat Tolerant and Late Blight Resistant Potato Varieties (KGF Project ID:BR8-C/17)” শীর্ষক প্রকল্পের অর্থায়নে এ সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

বারি’র মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কর্মশালার উদ্বোধন করেন। বারি’র পরিচালক (কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্র) ড. সোহেলা আক্তার এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক (সেবা ও সরবরাহ) ড. মো. কামরুল হাসান, পরিচালক (গবেষণা) ড. মো. তারিকুল ইসলাম, পরিচালক (প্রশিক্ষণ ও যোগাযোগ) ড. ফেরদৌসী ইসলাম, কেজিএফ এর সিনিয়র স্পেশালিস্ট (মাঠ ফসল) নরেশ চন্দ্র দেব বর্মা।

কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য ও মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন “Chloroplast Genome Sequencing and QTL Analysis of Heat Tolerant and Late Blight Resistant Potato Varieties (KGF Project ID:BR8-C/17)” প্রকল্পের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ও কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোশাররফ হোসেন মোল্লা।

এছাড়াও কর্মশালায় এ প্রকল্পের উপর আরেকটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রকল্পের কো-ইনভেস্টিগেটর জনাব মো. শফিকুল ইসলাম। কর্মশালায় বারি’র অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, বিভিন্ন বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও বিভাগীয় প্রধানগণ, বিজ্ঞানী ও কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বারি’র মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার বলেন, আমাদের বর্তমান সরকারের লক্ষ্য সকলের জন্য পুষ্টি সমৃদ্ধ নিরাপদ খাবার নিশ্চিত করা। আলু আমাদের দেশের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ফসল। কিন্তু এই ফসলে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের রোগ ও পোকামাকড়ের আক্রমণ দেখা দিচ্ছে। আমি আশা করি এই প্রকল্পের মাধ্যমে বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত প্রযুক্তি দেশে নিরাপদ আলুর উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

This post has already been read 1670 times!