Thursday 9th of May 2024
Home / বিজ্ঞান ও গবেষণা / মিরপুরে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মাঝে ফ্রী সারভাইক্যাল ক্যান্সার স্ক্রিনিং সম্পন্ন

মিরপুরে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মাঝে ফ্রী সারভাইক্যাল ক্যান্সার স্ক্রিনিং সম্পন্ন

Published at ডিসেম্বর ৬, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রতিষ্ঠাতা হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) এঁর ১৫০ তম জন্মসার্ধশত বার্ষিকী উদযাপনের মাসব্যাপী কার্যক্রমের অংশ হিসেবে মিশনের স্বাস্থ্য সেক্টর পরিচালিত নগর মাতৃ সদন, মিরপুর-১ এর সহযোগিতায় এফএসডাব্লিউ প্রকল্পের তত্বাবধানে মিরপুর-১০ ড্রপ-ইন সেন্টারে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জরায়ু-মুখে ক্যান্সারের পূর্ব-অবস্থা শনাক্তকরণের জন্য ফ্রী সারভাইকাল ক্যান্সার স্ক্রিনিং কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত রাজধানীর মিরপুর-১০ এর ড্রপ-ইন সেন্টারে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টর পরিচালিত নগন মাতৃ সদন, মিরপুর-১ এর ক্লিনিক ম্যানেজার ডা. ফাহরিমা আক্তার ও এফএসডাব্লিউ প্রকল্পের টেকনিক্যাল স্পেশালিষ্ট ডা. জান্নাতুল ফেরদৌস মার্ফীর নেতৃত্ব এবং এফএসডাব্লিউ প্রকল্পের সাব-এ্যাসিসট্যান্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার নারগিস আক্তার, নগর মাতৃ সদনের নার্স চিনময় অধিকারী ও সূচিত্রার সহযোগিতায় ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জরায়ু-মুখে ক্যান্সারের পূর্ব-অবস্থা শনাক্তকরণ কার্যক্রমে মোট ৫৫ জন ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী অংশ গ্রহন করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা গ্রহন করেন।

উক্ত কার্যক্রমের উদ্বোধনী বক্তব্যে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের সহকারী পরিচালক (মেডিকেল সার্ভিসেস) ডা. নায়লা পারভীন বলেন, বিশ্বে নারী মৃত্যুর প্রধান কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি কারণ হল জরায়ু মুখে ক্যান্সার। তবে এটা সচেতনতা ও সময়মতো পরীক্ষার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যায়। এই রোগে আক্রান্ত হবার কারন এবং ঝুঁকিতে থাকা নারীদের শারীরিক সমস্যার লক্ষণ ও চিকিৎসা ব্যবস্থা সম্পর্কেও তিনি সকলকে অবহিত করেন। তিনি আরও বলেন, যেহেতু এই স্ক্রিনিংটির মাধ্যমে জরায়ু মুখের ক্যান্সারের পূর্বাবস্থা নির্ণয় করা যায়, তাই সঠিক সময়ে স্ক্রিনিংটি করা সম্ভব হলে চিকিৎসার মাধ্যমে এই ক্যান্সারের নিরাময় করা সম্ভব।

এসয় আরোও উপস্থিত ছিলেন, এফএসডাব্লিউ প্রকল্পের টিম লিডার মো. কামরুজ্জামান ও কোয়ালিটি এ্যাসুরেন্স অফিসার লায়লা ইয়াসমিনসহ প্রতিষ্ঠান এবং প্রকল্পের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।

This post has already been read 564 times!