Thursday , May 1 2025

বাগদা চিংড়ির চায়না ভাইরাস

ডেস্ক রিপোর্ট : বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে চিংড়ির অবদান অনস্বীকার্য। বর্তমানে সারাদেশে ১ লাখ ৫০ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে চিংড়ি চাষ হচ্ছে। উৎপাদিত চিংড়ির শতকরা ৮০ ভাগ বাগদা, ২০ ভাগ মিঠা পানির গলদা।

bagdaসাম্প্রতিক সময়ে বাগদা চিংড়ি চাষে হোয়াইট স্পট বা চায় না ভাইরাস রোগ মারাত্মক বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিংড়ি চাষে নিত্য নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের পাশাপাশি রোগবালাই সম্পর্কেও চাষিদের বাস্তব ধারণা রাখা অতীব জরুরি হয়ে পড়েছে। এতে আবাদকৃত চিংড়ি সবল ও সুস্থ রাখতে যথাসময়ে ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব হবে।

ঘেরে চিংড়ি পোনা ছাড়ার ৩০-৭০ দিনের মধ্যে সাধারণত হোয়াইট স্পট বা চায় না ভাইরাস রোগটি দেখা দিতে পারে। রোগাক্রমণের ৩/৪ দিন পর রোগের তীব্রতা বৃদ্ধি পায়।  এ রোগ প্রতিকারে পানির গুণগতমান উন্নত করা আবশ্যক।

রোগটি প্রতিরোধে পরিমাণমতো চুন সার দিয়ে ঘেরের জমি প্রস্তুতপূর্বক প্রয়োজনীয় সংখ্যক পোনা ছেড়ে নিয়মিত পরিচর্যা করতে হবে। বেশি উৎপাদনের লক্ষ্যে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই।

This post has already been read 6188 times!

Check Also

হাওরে ইজারা বন্ধ করতে হবে- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রকৃত মৎস্যচাষীদের স্বার্থে হাওরে ইজারা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা …