বুধবার , ফেব্রুয়ারি ১৯ ২০২৫

পোল্ট্রি খামারি ও ফিড বিক্রেতাদের রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনতে হবে

রাজশাহী সংবাদদাতা: শতভাগ পোল্ট্রি খামারি ও ফিড বিক্রেতাদের রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনতে হবে এবং সেজন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে প্রাণিসম্পদ বিভাগ ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। বৃহস্পতিবার (৩০ আগস্ট) সকালে রাজশাহীর পবা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সভাকক্ষে স্থানীয় প্রাণিসম্পদ সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ সভায় উক্ত উপজেলার জন্য সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

দাতা সংস্থা ইউকেএইড এর অর্থায়নে ও আন্তর্জাতিক সংস্থা ব্রিটিশ কাউন্সিলের কারিগরি সহায়তায় ভোক্তা অধিকার বিষয়ক জাতীয় প্রতিষ্ঠান কনজুমারস্ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব কর্তৃক বাস্তবায়িত ইস্যু বেইজড্ প্রজেক্ট অন ফুড সেফটি গভার্নেন্স ইন পোল্ট্রি সেক্টর প্রকল্পের উদ্যোগে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ড. জুলফিকার মো. আখতার হোসেনের সভাপতিত্বে এই পরামর্শ সভায় আলোচনায় অংশ নেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. ইসমাইল হক, ভ্যাটেরিনারী সার্জন ডা. খন্দকার সাগর আহমেদ, ক্যাব-জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তফা মামুন, পবা উপজেলা কনজুমারস কমিটির সভাপতি কাজী নাজমুল ইসলাম, পোল্ট্রি এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক, বাংলাদেশ লাইভস্টক সোসাইটির সহ-সম্পাদক মুনতাসুর রহমান শুভ, পোল্ট্রি খামারী ময়না বেগম, পোল্ট্রি খাদ্য বিক্রেতা রেজাউল করিম, মাঠ সমম্বয়কারী অমর ডি কস্টা, মাঠ কর্মকর্তা মো. মহিদুল হাসান প্রমুখ।

পরামর্শ সভায় প্রকল্পের কার্যক্রম সমূহ, খামার ও খাদ্য প্রতিষ্ঠান রেজিস্ট্রেশন করণে সহযোগিতার ক্ষেত্র, পোল্ট্রি খামারী, খাদ্য বিক্রেতা ও জীবন্ত মুরগী বিক্রেতাদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিসহ বাজার কমিটি ও স্থানীয় সরকারকে সম্পৃক্তকরণের মধ্য দিয়ে পোল্ট্রির নিরাপদ খাদ্য ও নিরাপদ পোল্ট্রি মুরগী ভোক্তাদের মধ্যে পৌঁছে দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় করণীয় সমূহ নিয়ে বিশদ আলোচনা ও পরামর্শ গৃহীত হয়।

This post has already been read 4690 times!

Check Also

বাংলাদেশের পোল্ট্রি শিল্পের জনকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ!

বিশেষ প্রতিনিধি: ষাটের দশকে, যখন বাংলাদেশ পুষ্টিহীনতার করাল গ্রাসে বিপর্যস্ত, তখন জনাব ইকরাম হোসেন হয়ে …