Thursday 25th of April 2024
Home / মৎস্য / বাগদা চিংড়ির চায়না ভাইরাস

বাগদা চিংড়ির চায়না ভাইরাস

Published at আগস্ট ১৩, ২০১৭

ডেস্ক রিপোর্ট : বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে চিংড়ির অবদান অনস্বীকার্য। বর্তমানে সারাদেশে ১ লাখ ৫০ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে চিংড়ি চাষ হচ্ছে। উৎপাদিত চিংড়ির শতকরা ৮০ ভাগ বাগদা, ২০ ভাগ মিঠা পানির গলদা।

bagdaসাম্প্রতিক সময়ে বাগদা চিংড়ি চাষে হোয়াইট স্পট বা চায় না ভাইরাস রোগ মারাত্মক বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিংড়ি চাষে নিত্য নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের পাশাপাশি রোগবালাই সম্পর্কেও চাষিদের বাস্তব ধারণা রাখা অতীব জরুরি হয়ে পড়েছে। এতে আবাদকৃত চিংড়ি সবল ও সুস্থ রাখতে যথাসময়ে ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব হবে।

ঘেরে চিংড়ি পোনা ছাড়ার ৩০-৭০ দিনের মধ্যে সাধারণত হোয়াইট স্পট বা চায় না ভাইরাস রোগটি দেখা দিতে পারে। রোগাক্রমণের ৩/৪ দিন পর রোগের তীব্রতা বৃদ্ধি পায়।  এ রোগ প্রতিকারে পানির গুণগতমান উন্নত করা আবশ্যক।

রোগটি প্রতিরোধে পরিমাণমতো চুন সার দিয়ে ঘেরের জমি প্রস্তুতপূর্বক প্রয়োজনীয় সংখ্যক পোনা ছেড়ে নিয়মিত পরিচর্যা করতে হবে। বেশি উৎপাদনের লক্ষ্যে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই।

This post has already been read 4142 times!