Author: Jewel 007

মাহফুজুর রহমান (চাঁদপুর): নাম মো. বাশেদ বেপারী। চাঁদপুর সদর উপজেলার বাসিন্দা। এলাকার সকলের কাছে তিনি একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে পরিচিত। কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে  তিনি গ্রামের সফল একজন উদ্যোক্তা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন। তাকে অনুসরন করে নিজের এবং আশেপাশের এলাকার অনেকে এখন আত্মকর্মসংস্থানের উৎসাহ পাচ্ছেন। চাঁদপুর সদর উপজেলার ১২ নং চান্দ্রা ইউনিয়নের ৭ নং বালিয়ায় তার নিজ এলাকায় দীর্ঘ ৩ (প্রায়) একর জমিতে দীর্ঘদিন যাবৎ ঝিল তৈরি করে মৎস্য চাষ করে আসছেন। ২০১১ সাল থেকে তিনি নিজ উদ্যোগে তার এই কার্যক্রম শুরু করেন। এ ব্যাপারে বাশেদ বেপারী প্রতিবেদককে বলেন, ঝিলে তিনি রুই, কাতলা ও মৃগেল চাষ করে আসছেন। প্রথমে…

Read More

শেরপুর (নকলা) প্রতিনিধি: শেরপুর জেলার নকলা উপজেলায় চলমান কৃষি উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শনসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ড্রাম সিডারের মাধ্যমে রোপণ করা আউশ ধানের মাঠ পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট (ব্রি)’র মহাপরিচালক এবং বিভাগীয় ও জেলা-উপজেলার কর্মকর্তাগণ। শুক্রবার (১৩ জুলাই)পরিদর্শনকালে ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট (ব্রি)’র মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মো. শাহজাহান -এর সাথে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই)’র পরিচালক সরজমিন উইং ড. আব্দুল মুঈদ, ব্রি’র গবেষণা পরিচালক ড. তমাল লতা আদিত্য, ময়মনসিংহ অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক (এডি-ডিএই) আসাদ উল্লাহ, শেরপুর খামার বাড়ীর উপ-পরিচালক (ডিডি) কৃষিবিদ মো. আশারফ উদ্দিন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ইউএও) কৃষিবিদ হুমায়ূন কবীর, ব্রি’র উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (এসএসও) ড. বিশ্বজিৎ কর্মকার, উপসহকারী উদ্ভিদ…

Read More

During the summer, dry matter intake can drop — and so can milk production. This decline in performance can be minimized or even avoided. There are simple changes producers can make to ensure the quality and quantity of feed remains steady throughout the season, advises Tony Hall, MSc MSB, PAS, Technical Services – Ruminant, Lallemand Animal Nutrition. “Cows under heat stress can express a number of feeding behaviors that change their digestive balance,” Hall says. “The whole farm team must work together to keep intakes up and make sure cows are receiving quality feed. The good news is these changes…

Read More

নাহিদ বিন রফিক : কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল। আকারের দিক থেকে ফলের মধ্যে সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বড়। পুষ্টি ও স্বাদে কাঁঠাল অতুলনীয়। বিশাল এ ফলটির কোনো অংশই ফেলনা নয়। অন্য ফলের চেয়ে এটি দামে বেশ সস্তা। তাইতো কাঁঠালকে বলা হয় ‘গরীবের ফল’। কাঁঠালের কোষ তিন রকমের। দোরসা বা আদরসা, গালা এবং খাজা বা চাউলা (শক্ত)। গ্রামাঞ্চলের মানুষ নানাভাবে কাঁঠাল খেয়ে থাকেন। অনেকেই নরম কোষকে চটকিয়ে রস বের করে দুধ-ভাত কিংবা মুড়ি দিয়ে খায়। কেউ পান্তাভাত দিয়ে খায়। কেউ আবার এমনিতেই খেতে পছন্দ করেন। কাঁচা কাঁঠালের তরকারি নিরামিষভোজীদের প্রিয় আহার। এর বিচি মাছ-গোশতের সাথে রেঁধে, ভর্তা করে এবং ভেজে খাওয়া যায়।…

Read More

ডা. এ.এইচ এম সাইদুল হক : পোল্ট্রি খাদ্যে বিগত ৬০ বছর ধরে এন্টিবায়োটিক গ্রোথ প্রমোটার (AGP) হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এরা খাদ্যের রূপান্তর হার উন্নত করা, ওজন বৃদ্ধি এবং কলস্ট্রডিয়াম পারফ্রিনজেস দ্বারা সৃষ্ট রোগের প্রার্দুভাব কমাতে ব্যবহৃত হয়ে আসছিল। সাম্প্রতি গত কয়েক বছর ধরে বিজ্ঞানী এবং ভোক্তাদের মাঝে AGP -এর ব্যবহার নিয়ে দুশ্চিন্তার উদ্ভব হয়েছে। বিজ্ঞানীদের মাঝে প্রাণীদেহে AGP ব্যবহারের কারণে সৃষ্ট রেজিস্ট্যান্টজনিত সমস্যা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। ইতিমধ্যে মানবদেহে এর স্থানান্তরের কারণে মানবস্বাস্থ্য হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। যাকে ইদানিং ‘Super bug’ নামে আখ্যায়িত করা হচ্ছে। এ কারণে পোল্ট্রি শিল্পে AGP -এর ব্যবহার নিয়ে পুনরায় চিন্তাভাবনা চলছে যার কারণে ২০০৬ সনের পর…

Read More

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): আমনের উৎপাদন বাড়াতে ব্রি ধান৭৬ ও ব্রি ধান৭৭ ব্যবহার অনস্বীকার্য। জাত দু’টো অলবণাক্ত জোয়ার-ভাটার জন্য বেশ উপযোগী। ধান পাকার পরও গাছ সহজে হেলে পড়ে না। তাই এর চাষাবাদ সম্প্রসারণে চাষিদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে। বুধবার (১১ জুন) বরিশাল নগরীর খামারবাড়িস্থ ডিএই সম্মেলনকক্ষে কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ সমন্বয় কমিটির আঞ্চলিক সভায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. ওমর আলী শেখ সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, কৃষি তথ্য সেবা নিশ্চিতকরণে এআইসিসিতে ফলোআপ বাড়ানো দরকার। তবেই ডিজিটালকৃষির রূপকল্প বাস্তবায়ন হবে। আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-পরিচালক তুষার কান্তি সমদ্দারের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ডিএই বরগুনার উপ-পরিচালক মো. সাইনুর আজম…

Read More

ফকির শহিদুল ইসলাম (খুলনা) : অল্প জমিতে অধিক ফসল উৎপাদন করে অধিক আয়ে স্বচ্ছল হয়েছেন খুলনার কৃষক কল্লোল গোস্বামী। এ এলাকার জমিতে আমন চাষ যেমন ব্যায় ও কষ্টকর কিন্তু লাভ সীমিত। অন্যদিকে কৃষক কল্লোল গোস্বামীর পর্যাপ্ত কৃষি জমিও নেই। সে প্রেক্ষিতে অল্প জমিতে অধিক ফসল অধিক আয় করে সংসারের অভাব অনটন মেটাতে হবে। রয়েছে বিভিন্ন এনজিওর ঋণের বোঝা। ঋণের বোঝা ঘোচাতে এবং সংসারের অভাব অনাটন মেটাতে শুরু করেছিলেন নতুন করে জীবন যুদ্ধে। এ জীবন যুদ্ধে সফলও হয়েছেন খুলনার দাকোপ উপজেলার কৈলাশগঞ্জ ইউনিয়নের হরিণটানা গ্রামের কৃষক কল্লোল গোস্বামী। কৃষক কল্লোল ভাবলেন, কিভাবে স্বল্প জমিতে ফসল ফলিয়ে বেশী লাভ করা যায়? এমনই…

Read More

মৃত্যুঞ্জয় রায় : রাঙামাটির কাপ্তাই লেক দিয়ে একটা মার্মা গ্রাম অংচাজাই কার্বারি পাড়া থেকে ফেরার পথে দুপুরে খাওয়ার আয়োজন হলো কর্ণফুলীর তীরে চাংপাং রেস্টুরেন্টে। লেকের মধ্যে একটা দ্বীপ-পাহাড়ের চূড়ায় রেস্তোরাঁটা। সেগুন বনের মধ্যে বেশ নিরিবিলি-নির্জন জোলো একটা পরিবেশ। পাহাড় চূড়ায় উঠে মনটা অন্যরকম প্রশান্তিতে ভরে যায়। কিন্তু খাবার টেবিলে যখন খেতে বসলাম, সঙ্গী সুপ্রিয় ত্রিপুরা বললো, দাদা আজ বাঁশ খাওয়াব। মানে কি? কাউকে বাঁশ দেয়া আর বাঁশ খাওয়ানো তো কোনো ভালো কিছু হতে পারে না। বেশিক্ষণ ভাবতে হলো না। টেবিলে ঠিকই বাঁশ চলে এলো। সুপ্রিয় বললো, এই খাবারের নাম বুদিয়া- বাঁশভর্তা। আর একটি খাবার এলো, কচি বাঁশের কোঁড়ল দিয়ে পুঁইশাক…

Read More

নিজস্ব প্রতিবেদক: মঙ্গলবার (১০ জুলাই) রাজধানীর লালমাটিয়ায় দেশের জনপ্রিয় পোলট্রি প্রক্রিয়াজাত খাদ্য পণ্য বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান এজি ফুড লিমিটেড’র ৬৫তম আউটলেট উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধনকৃত আউটলেটটি এজি’র নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হবে।  সারাদেশে পরিবেশক নিয়োগভিত্তিক আউটলেটের পাশাপাশি কোম্পানিটি সম্পূর্ণ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় আউটলেটের সংখ্যাও বাড়াচ্ছে। সেদিক বিবেচনায় এজি’র এটি ৭ম নিজস্ব আউটলেট। আউলেটটি উদ্বোধন করেন দেশ-বিদেশের স্বনামখ্যাম শেফ টনি খান। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন Integrated Agri Nutrition AD এবং Phytobiotics Bangladesh Ltd. -এর ব্যবস্থাপনা প‌রিচালক মাহবুব হো‌সেন, Novivo এর ব্যবস্থাপনা প‌রিচালক তৌ‌হিদ হো‌সেন, এজি এগ্রো’র কনসালট্যান্ট কৃষিবিদ মো. আকতারুজ্জামান, এজি এগ্রো ফুডস লিমিটেড –এর মহাব্যবস্থাপক (বিপণন ও বাজারজাতকরণ) কৃষিবিদ এএমএম নুরুল আলম, সহকারি মহাব্যবস্থাপক…

Read More

আবু নোমান ফারুক আহম্মেদ : সাপের কামড়ে কোনদিন ঘোড়া মরে না। তিনদিন অসুস্থ থাকে। তারপর সুস্থ হয়ে যায়। আর এই ঘোড়া থেকে আসে পৃথিবীর সব সাপের বিষের প্রতিষেধক anti venom । পৃথিবীতে খুব অল্প সংখ্যক প্রাণী নিজের শরীরে সাপের বিষ প্রতিরোধের ওষুধ তৈরি করতে পারে। যেমন- গাধা, ভেড়া, ছাগল, খরগোশ, বেজি, মুরগি, উট, ঘোড়া, হাঙ্গর। কোন একটি সাপ, ধরুন, কিং কোবরা’র anti venom তৈরি করতে হলে যা করতে হয় তা হল, ওই সাপের বিষ ঘোড়ার শরীরে সহনীয় মাত্রায় ঢুকিয়ে দিতে হয়। এতে ঘোড়া মরবে না। তবে তিনদিন অসুস্থ থাকবে। এরপর সুস্থ হয়ে যাবে। এই তিনদিনে ঘোড়ার রক্তে ওই সাপের বিষের…

Read More