ফকির শহিদুল ইসলাম (খুলনা): দক্ষিণাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকা খুলনার কয়রা-দাকোপ, সাতক্ষীরার শ্যামনগর-আশাশুনি ও বাগেরহাটের বিভিন্ন এলাকার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সিডর-আইলাসহ বিভিন্ন দুর্যোগের কবলে পড়া এসব এলাকার সাধারণ মানুষের দিন কাটছে আতঙ্কে। মাঝে মাঝে বেড়িবাঁধে দেখা দিচ্ছে বড় ফাটল। প্রবল জোয়ারে বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হচ্ছে বাড়িঘর, ফসল, মাছের ঘের। এর মধ্যে খুলনার দাকোপ ও কয়রা উপজেলার ৫টি পোল্ডার ঘিরে ২৫০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের অর্ধেকই এখন ঝুঁকিপূর্ণ। শুধু নদীর পানি ঠেকাতে নয়, এ বাঁধ দিয়ে চলাচল করে এলাকার সাধারণ মানুষ। প্রবল জোয়ারের সময় কোথাও বাঁধ উপচে আবার কোথাও বাঁধের ফাটল দিয়ে পানি ঢুকছে লোকালয়ে। এলাকাবাসীর উদ্যোগে তাৎক্ষণিকভাবে সেসব স্থানে ফাটল মেরামতের চেষ্টাও করা…
Author: Jewel 007
নিজস্ব সংবাদাতা : রাজশাহীর পবা উপজেলায় কর্মরত ভোক্তা অধিকার বিষয়ক জাতীয় প্রতিষ্ঠান কনজুমারস্ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব এর বাস্তবায়িত ইস্যু বেইজড্ প্রজেক্ট অন ফুড সেফটি গভার্নেন্স ইন পোল্ট্রি সেক্টর প্রকল্পের উদ্যোগে পবা উপজেলার বিভিন্ন পোল্ট্রি খামারীদের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ আগষ্ট) বিকেলে উপজেলার এম.আর.কে কলেজ হল রুমে অনুষ্ঠিত এই মতবিনিময় সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. ইসমাইল হক। এছাড়া অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেয় ক্যাবের মাঠ সমম্বয়কারী অমর ডিকস্টা, মাঠ কর্মকর্তা মহিদুল হাসান ও মোজাম্মেল হক প্রমূখ। দাতা সংস্থা ইউকেএইড এর অর্থায়নে ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের কারিগরি সহায়তায় ক্যাব এর বাস্তবায়িত উক্ত প্রকল্পটি প্রাণিসম্পদ…
ডা. মোহাম্মদ লিপন তালুকদার (ডিভিএম) : যেকোনো কাজের আগে পরিকল্পনা করা জরুরি। সাধারণত বেশির ভাগ খামারি ভাইয়েরা কোন রকম পরিকল্পনা ছাড়াই খামার তৈরি করা শুরু করেন। সবচেয়ে বড় ভুলটি তারা এখানেই করেন। যে ঘরে মুরগি পালন করবেন সেই ঘরটাই যদি ভুলভাবে তৈরি করা হয় সেই খামার থেকে লাভ আশা করাটা বোকামি ছাড়া কিছুইনা। তাই আসুন যে ধরনের মুরগিই পালন করুন না কেন আগে জানতে হবে তাদের থাকার ঘর /বা লালন পালন এর জায়গাটা কেমন হওয়া উচিত। আসুন জেনে নেই মুরগির পালন এর ঘর কেমন হওয়া উচিত- পোলট্রি খামার তৈরির প্রধান কিছু শর্ত : ১. খামারের অবস্থান ও দিক। ২. শেডের…
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ লাইভস্টোক সোসাইটির কার্যনির্বাহী কমিটির সভা ও ঈদ পুনমিলনী -২০১৮ সেভ দি ন্যাচার এন্ড লাইফ এর মিলনায়তনে মঙ্গলবার (২৮ আগস্ট) বিকেল ৫ টায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় ৪র্থ লাইভস্টোক অ্যাওয়ার্ড আগামী ২০১৯ সনের ৯ নভেম্বর এ অনুষ্ঠিত হবে হলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশ লাইভস্টোক সোসাইটির কার্যনির্বাহী কমিটির সহ সাধারণ সম্পাদক ও ভেটেরিনারি ছাত্র সমিতির নবনির্বাচিত সহ সভাপতি মো. শাফিউল ইসলাম কে অভিনন্দন জানানো হয়। বাংলাদেশ লাইভস্টোক সোসাইটির আজীবন সদস্য প্রফেসর মো. খালেকুজ্জামান সহ সকল সদস্যদের সুস্বাস্থ্য কামনা করে দোয়া করা হয়। নতুন বর্ষ ক্যালেন্ডার তৈরি ও সকল সদস্যদের শুভেচ্ছা জানানোর বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। সভার আলোচ্য বিষয় সমূহ:…
মাহফুজুর রহমান (চাঁদপুর): আগামী ৭ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত অর্থাৎ ২২ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হচ্ছে। অক্টোবরের এই সময়টাকে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুম বলে ধরা হয়। এই ২২ দিন ইলিশ ধরা ও বিক্রির পাশাপাশি সরবরাহ, মজুদও নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এ আদেশ অমান্য করলে কমপক্ষে এক বছর থেকে সর্বোচ্চ ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড বা ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড হতে পারে। মূলত মা ইলিশ সংরক্ষণের অংশ হিসেবে অন্য বছরের ন্যায় এবারও একটি নির্দিষ্ট সময় ইলিশ ধরা বন্ধ করছে সরকার। তাছাড়া দেশব্যাপী ইলিশ আহরণ, বিপণন, ক্রয়-বিক্রয়, পরিবহন, মজুদ ও বিনিময় নিষিদ্ধ এবং দেশের মাছঘাট, মৎস্য আড়ৎ, হাটবাজার,…
রাজশাহী সংবাদদাতা: রাজশাহীর পবা উপজেলা কনজুমারস কমিটির মাসিক সভা মঙ্গলবার (২৮ আগস্ট) সকালে নওহাটা পৌরসভা সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। দাতা সংস্থা ইউকেএইড এর অর্থায়নে ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের কারিগরি সহায়তায় ভোক্তা অধিকার বিষয়ক জাতীয় প্রতিষ্ঠান কনজুমারস্ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব এর বাস্তবায়িত ইস্যু বেইজড্ প্রজেক্ট অন ফুড সেফটি গভার্নেন্স ইন পোল্ট্রি সেক্টর প্রকল্পের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি সাংবাদিক কাজী নাজমুল ইসলাম। সভায় পোল্ট্রি সেক্টরে নিরাপদ খাবার, খামারি ও পোল্ট্রি ফিড বিক্রেতাদের প্রাতিষ্ঠানিক রেজিস্ট্রেশন, জীবন্ত মুরগীর বিক্রেতাদের স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে মুরগী বিক্রি করার উপায় ও করণীয় সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়। পাশাপাশি বাজার মনিটরিং ও সরকারি পর্যায়ে এডভোকেসীর মধ্য দিয়ে পোল্ট্রি…
Jubilant Life Sciences Ltd. is pleased to announce the appointment of Dr. Rajesh Sikder as Business Manager based in Dhaka, Bangladesh since June 2018. Mr Manish Nigam, Sr. Vice President & Business Head and Mr Abhinav Singh, Sr. Manager, Export from Jubilant Life Sciences commented, “We are delighted to welcome Dr Rajesh to our global dynamic team and look forward to work with us and customers across the country and we believe, he will bring a new skill set and energy to the positions”. Dr Rajesh achieved his Doctor of Philosophy (PhD degree) in International Development and Management from China…
মো. খোরশেদ আলম জুয়েল: আগামী বছরের মার্চ মাসে আসর বসবে বাংলাদেশের পোলট্রি সংশ্লিষ্টদের সবচেয়ে বড় আয়োজন ‘১১তম আন্তর্জাতিক পোলট্রি শো ও সেমিনার-২০১৯’। উক্ত মেগা আয়োজনের জন্য নেয়া হয়েছে ব্যাপক পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি। তবে এবারের আয়োজনে থাকছে কিছুটা ব্যাতিক্রম। বিগত বছরগুলোতে আন্তর্জাতিক পোলট্রি শো ও সেমিনারটি ওয়াল্ডর্স পোলট্রি সায়েন্স এসোসিয়েশন -বাংলাদেশ শাখা (WPSA-BB) এককভাবে আয়োজন করলেও এবারই প্রথম এর সাথে যুক্ত হবে বিপিআইসিসি (BPICC) বা বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল। অর্থাৎ ওয়াপসা-বিবি ও বিপিআইসিসি যৌথভাবে ‘১১তম আন্তর্জাতিক পোলট্রি শো ও সেমিনার-২০১৯’ আয়োজন করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য বছর পোলট্রি শো ও সেমিনার একই সময়ে ও ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হলেও এবারই প্রথম…
কাজী কামাল হোসেন (নওগাঁ): নওগাঁ জেলায় ক্রমেই আউশ ধানের আবাদ ও উৎপাদন বাড়ছে। সরকারীভাবে আউশ চাষ করতে কৃষকদের উৎসাহিত করার জন্য বিশেষ প্রনোদনা দেয়ার কারণেই আউশ ধানের চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েন স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। এক সময় অতিরিক্ত ধান উৎপাদনের এই নওগাঁ জেলায় আউশ ধানের আবাদ ছিল খুবই জনপ্রিয়। সকালের খাবার তালিকায় বাড়িতে বাড়িতে আউশ চালের পান্থাভাত ছিল খুবই লোভনীয়। বলা যায় তা ছিলো আমাদের সংস্কৃতির অংশ। কিন্তু মাঝখানে এই আউশ ধানের চাষ প্রায় বন্ধ হয়েই পড়েছিলো। বেশ কয়েক বছর ধরে প্রনোদনা দেয়ার ফলে আউশের আবাদ করতে কৃষকদের উৎসাহ বেড়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নওগাঁ’র উপ-পরিচালক মনোজিত কুমার মল্লিক জানিয়েছেন,…
মাহফুজুর রহমান: কৃষিভিত্তিক বাংলাদেশের পাটই প্রধান অর্থকরী আর দ্বিতীয় ফসল। তদুপরি বাংলাদেশের সর্বত্র কমবেশি পাট উৎপন্ন হয় বিধায় পাট চাষ বাংলাদেশের কৃষির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাই দেশের প্রায় সবাই বৎসরে কিছু কিছু পাট ঘরে তুলে নেয়। পাট দিয়ে তৈরি হয় আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় সর্বত্র ব্যবহারযোগ্য পাটসুতা ও রশি। এ সব পাটজাত দ্রব্য ব্যবহারের পর প্রকৃতিতে ফেলে দিলে সামান্য উষ্ণতা ও আর্দ্রতায় মাটিতে পঁচে সবুজ সার হয় ও এর উর্বরতা বাড়ায়। তবে পাট মাটিতে কোন পার্শ্বক্রিয়া বা সমস্যার সৃষ্টি করে না। অর্থাৎ পাট ও পাটজাতদ্রব্য প্রকৃতির বন্ধু। এককালে এদেশে অর্ধেকাংশের বেশি চাষীরা পাট চাষে জড়িয়ে ছিল।কিন্তু বর্তমানে পাট নিয়ে চাষীরা অনীহা…