নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ দুই সিটি কর্পোরেশন মিলে আসছে কোরবানী ঈদে মোট ২৩টি পশুর হাটের ইজারা দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে ১০টি এবং দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে ১৩টি হাটের ইজারা দেয়া হয়েছে। বুধবার (৮ আগস্ট) প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। অন্যান্য বছরের মতো এ বছরও হাটে ভেটেনারি বিশেষজ্ঞ টীম, ভ্রাম্যমান আদালত এবং আইন শৃঙ্খলায় নিয়োজিত বাহিনী থাকবে বলে এগ্রিনিউজ২৪.কম কে নিশ্চিত করেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. শহিদ উল্যা। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের যেসব জায়গায় হাট বসবে: জিগাতলা হাজারীবাগ মাঠ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, রহমতগঞ্জ খেলার মাঠ, লালবাগ; মেরাদিয়া বাজার, খিলগাঁও;…
Author: Jewel 007
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: সিরিজের টাইলে স্পন্সর ছিল আহসান গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান আইপে, কো স্পন্সর এজি ফুড এর ব্র্যান্ড গ্রিন চিকেন এবং এজি পরোটা । সিরিজের সর্বোচ্চ ছক্কার জন্য এন্ড্রু রাসেল ১৫০০ ইউএস ডলার এবং ফাস্টেস ফিটির জন্য লিটন দাস এর হাতে ১৫০০ ইউএস ডলার তুলে দেয়া হয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায় সাকিব আল হাসানের হাতে বিজয়ী ট্রফি তুলে দেন আহসান গ্রুপের চেয়ারম্যান শহিদুল আহসান। আহসান গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান আইপে পেমেন্ট পদ্ধতির সুবিধার কাজ করছে ডিজিটাল ওয়ালেট হিসেবে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে প্রথম এজি ফুড নিয়ে এসেছে গ্রিন চিকেন যা সম্পূর্ন এন্টিবায়োটিক ও এমবিএম মুক্ত।
ডেস্ক রিপোর্ট : প্রাণিসম্পদ অধিদফতরে মহাপরিচালক পদে নিয়োগ পেয়েছেন ডা. হীরেশ রঞ্জন ভৌমিক। সোমবার (৬ আগস্ট) তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের মহাপরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। নতুন পদে নিযুক্ত হওয়ার আগে তিনি প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (সম্প্রসারণ) ও ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালকের পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন ১৯৮৪ সালে। ঝিনাইদহ সরকারি ভেটেরিনারি কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ডা. হীরেশ রঞ্জন ভৌমিক বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮২ সনে ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন (ডিভিএম) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি জার্মানী থেকে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট সম্পন্ন করেন । মাধ্যমিকে উ্ত্তীর্ণ হন রায়পুরা নরসিংদী থেকে। ভৈরব কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করেন। ডা. হীরেশ রঞ্জন ভৌমিক…
ইফরান আল রাফি, (পবিপ্রবি প্রতিনিধি): পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বরিশাল বিভাগীয় UNYSAB DIPLOMATIC ASSEMBLY 2018 অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুইদিন ব্যাপী এই সম্মেলন বিশ্ববিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে (৩-৪ আগষ্ট) অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইউনিস্যাব জাতি সংঘের একটি ছায়া সংঘ হিসেবে কাজ করে যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা জাতিসংঘের বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধি হিসেবে স্ব স্ব দেশের জাতীয় সমস্যাগুলো তুলে ধরেন এই সম্মেলনে। এই সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩৩ জন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র বিশ্ববিদ্যালয়েরর উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর মোহাম্মদ আলী। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, ‘ইউনিস্যাবের এই উদ্যোগ তরুণ শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব বিকাশে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এবং যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বহিঃবিশ্ব সম্পর্কে…
নিজস্ব প্রতিবেদক: ব্যবসার পাশাপাশি মাছ চাষিদের মাঝে জ্ঞান বিতরণ ও সম্প্রসারণ করে প্রশিক্ষিত করে তুলতে হবে। শুধু উৎপাদন বাড়ানোর চিন্তা না করে চাষিরা যাতে ন্যায্যমূল্য পায় সেদিকে নজর দিতে হবে। গতানুগতিক বাজার ব্যবস্থার বাইরে রপ্তানি ও মাছের প্রক্রিয়াজাত পণ্য বাজার তৈরি করতে হবে। মাছের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত না করতে পারলে চাষিরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন। শনিবার (৪ জুলাই) রাজধানীর হোটেল প্লাটিনাম গোল্ডে দেশের মৎস্য সেক্টরের সুপরিচিত কোম্পানি ফিসটেক (বিডি) লিমিটেড আয়োজিত ‘Aquaculture Knowledge Day’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন উপস্থিত বক্তারা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. গোলজার হোসেন বলেন, আমরা আমাদের মৎস্য অধিদপ্তরে কর্মকর্তাদের নলেজের ব্যাপারে আরো বেশি…
ফকির শহিদুল ইসলাম (খুলনা): পক্ষকালব্যাপী খুলনা বিভাগীয় বৃক্ষমেলার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান শনিবার (৪ আগষ্ট) বিকালে সার্কিট হাউজ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা সিটি কর্পোরেশনের নব নির্বাচিত মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। প্রধান অতিথি মেয়র বলেন, বাঁচতে হলে বেশি বেশি বৃক্ষরোপণ করতে হবে। কার্বনডাই অক্সাইড শোষণ এবং অক্সিজেন ত্যাগ করে বৃক্ষই আমাদের বাঁচিয়ে রাখতে সহায়তা করে। সুস্থ থাকলে হলে ২৫ ভাগ বৃক্ষ থাকতে হবে। সুন্দরবনকে আমাদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে। তিনি আরো বলেন, মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাসহ নৈস্বর্গিক শোভা বর্ধনেও বৃক্ষের গুরুত্ব অপরিসীম। পরিকল্পিতভাবে গাছ লাগাতে হবে। শুধু গাছ লাগালেই…
ফকির শহিদুল ইসলাম (খুলনা): বর্তমান সরকার গরিব ও অসহায় মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। ছিন্নমূল মানুষের জন্য সরকার আবাসন নির্মাণ করছে। তিনি বলেন, প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে মাছ চাষ করলে দেশ আরও এগিয়ে যাবে। মৎস্য সেক্টরের উন্নয়নে প্রায় দুইশত ৯২ কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ শনিবার (৪ আগষ্ট) সকালে খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার সাহস ইউনিয়নে কার্প মিশ্র চাষ প্রদর্শনী খামার সংলগ্ন মাঠ আবাসন প্রকল্পের পুকুরে মাছের পোনা অবমুক্তকরণ, মাঠ দিবস ও আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, ঘুষ ও দুর্নীতিবাজদের ক্ষমা করা হবে না। সরকারের ধারাবাহিক নেকনজরে বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে…
ইফরান আল রাফি (ময়মনসিংহ): ‘গাছ লাগান, পরিবেশ বাঁচান’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে শুক্রবার (৩ আগস্ট) ময়মনসিংহের আনন্দমোহন সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আকবর আলী আহসান এর উদ্যোগে ফুলপুর পৌরসভার চরপাড়া এলাকায় বৃক্ষরোপন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় অত্র এলাকার শিক্ষার্থী এবং জনগণের মাঝে পাঁচশত দেশীয় প্রজাতির পেয়ারা, আমড়া, লটকন এর চারা বিতরণ করা হয়। গাছ পেয়ে শিক্ষার্থীসহ জনগণের মাঝে ছিল উৎসবের আমেজ। বৃক্ষরোপন কর্মসূচী সম্পর্কে জানতে চাইলে আকবর আলী আহসান বলেন, ‘সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে আমি আমার এলাকা ফুলপুরে বৃক্ষরোপন কর্মসূচীতে গ্রহণ করেছি এবং জলবায়ু পরিবর্তনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করতে বৃক্ষরোপন কর্মসূচী সহায়ক ভূমিকা রাখবে’। আগামীর সবুজ বাংলাদেশ গড়তে…
নিজস্ব প্রতিবেদক: এতদিন হয়তো ডায়ালগ অনেক শুনেছেন ‘হাতির পাঁচ পা দেখেছো’? এখন থেকে অমন কথা কেউ বললে আপনিও শুনিয়ে দিতে পারবেন, ‘মুরগির চার পা দেখেছো’? বাস্তবে হাতির পাঁচ পা কখনো দেখা না গেলেও মুরগির চার পা কিন্তু ঠিকই দেখা গেছে। অনেকের কাছে বিষয়টি অবাস্তব কল্পনাপ্রসূত মনে হলেও এমন ঘটনা ঘটেছে বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার প্রাপ্ত কুষ্টিয়ার শাহীনুরের খামারে। এ সম্পর্কে জেলার ভেড়ামারায় অবস্থিত “শাহিন পোল্ট্রি হ্যাচারী” এর স্বত্বাধিকারী মো. শাহীনুর রহমান জানান, আলোচিত মুরগিটি আসলে সোনালী জাতের পুলেট। তিনি জানান, অন্যান্য প্রাণীর মতো মুরগির মধ্যেও কিছু প্রতিবন্দী জন্ম নেয়। এটি আসলে তেমনই প্রতিবন্দী মুরগি। হ্যাচারিতে বাচ্চা ফোটানোর সময় এর আগেও দু’…
মাহফুজুর রহমান: আগষ্টের শুরু থেকেই বাজারে আসতে শুরু হয়েছে সকলের সুপরিচিত প্রিয় ফল কদবেল।এখন কিছুটা কাঁচা অবস্থায় থাকলেও সারা শরৎকাল (সেপ্টেম্বর-নভেম্বর) জুড়ে শহর বন্দর, হাট-বাজার, ট্রেন স্টেশন, বাস স্ট্যান্ডে পাঁকা কদবেল পাওয়া যায়। বৈশিষ্ট্যপূর্ণ সুগন্ধ ও অম্ল মধুর স্বাদের জন্য কদবেলের কদর সবাইর কাছে। শিশু কিশোর ও মেয়েদের কাছে খুবই প্রিয়। গাছে পাঁকা কদবেল ঘরে রাখলে এর সুগন্ধে ঘর ভরে যায়। ফলটি দেখতে অনেকটা ক্রিকেট বলের মত। এর পাতা দেখতে অনেকটা কামিনী ফুলের পাতার মত। বর্তমানে বেশ বড় আকারের কদবেল বাজারে দেখতে পাওয়া যায়। এ জাতকে অনেকে “বনলতা” জাত বলে। আজকাল পাঁকা কদবেলের মধ্যে মসলা মাখিয়ে কাঠি ঢুকিয়ে ঘুঁটে তার…