Thursday 25th of April 2024
Home / পোলট্রি / প্রাণিসম্পদ ও ক্যাব কর্মকর্তাদের পোলট্রি বাজার পরিদর্শন

প্রাণিসম্পদ ও ক্যাব কর্মকর্তাদের পোলট্রি বাজার পরিদর্শন

Published at ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীর পবা উপজেলায় পোল্ট্রি সেক্টরে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে পবা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ে প্রাণিসম্পদ সংশ্লিষ্টদের মাসিক পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত হয়। দাতা সংস্থা ইউকেএইড -এর অর্থায়নে ও আন্তর্জাতিক সংস্থা ব্রিটিশ কাউন্সিলের কারিগরি সহায়তায় ভোক্তা অধিকার বিষয়ক জাতীয় প্রতিষ্ঠান কনজুমারস্ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব কর্তৃক বাস্তবায়িত ইস্যু বেইজড্ প্রজেক্ট অন ফুড সেফটি গভার্নেন্স ইন পোল্ট্রি সেক্টর প্রকল্পের উদ্যোগে এই সভা অয়োজিক করা হয়।

জেলা  প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড. জুলফিকার মো. আখতার হোসেনের সভাপতিত্বে এই পরামর্শ সভায় আলোচনায় অংশ নেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মনিরুল ইসলাম, ভেটেরিনারী সার্জন ডা. খন্দকার সাগর আহমেদ, ক্যাব-জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তফা মামুন, পবা উপজেলা কনজুমারস কমিটির ও পবা প্রেস ক্লাবের সভাপতি কাজী নাজমুল ইসলাম, মাঠ সমম্বয়কারী কৃষিবিদ মিজানুর রহমান, মাঠ কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মহিদুল হাসান, মেজাম্মেল শেখ ও প্রমুখ।

মাসিক এই পরামর্শ সভায় প্রকল্পের কার্যক্রম সমূহ, খামারি ও খাদ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের রেজিস্ট্রেশন করণে সহযোগিতা, পোল্ট্রি খামারীদের এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার কমিয়ে বায়োসিকিউরিটি বা জৈব নিরাপত্তা নিশ্চিত, পোল্ট্রি খাদ্য বিক্রেতা ও জীবন্ত মুরগী বিক্রেতাদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিসহ বাজার কমিটি ও স্থানীয় সরকারকে সম্পৃক্তকরণের মধ্য দিয়ে পোল্ট্রির নিরাপদ খাদ্য ও নিরাপদ পোল্ট্রি মুরগী ভোক্তাদের মধ্যে পৌঁছে দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় করণীয়সমূহ নিয়ে বিশদ আলোচনা ও পরামর্শ গৃহিত হয়।

সভা শেষে জেলা  প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড. জুলফিকার মো. আখতার হোসেনের সভাপতিত্বে আট সদস্য বিশিষ্ট একটি দল পবা উপজেলার পার্শ্ববর্তী বায়া বাজারে বিভিন্ন ফিড, পোল্ট্রি ঔষধ ও জীবন্ত মুরগী বিক্রেতাদের দোকান পরিদর্শন করেন এবং সেই  সাথে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করেন। বর্তমান সরকার নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরনে বায়োসিকিউরিটি বা জৈব নিরাপত্তার বিকল্প নেই। ভেটেরিনারী ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার করা যাবে না।

This post has already been read 1730 times!