সাব্বির বিন আশ্রাফ(বশেরমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি): বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের ঠিক সামনের একটি প্লট যেখানে বালু, আগাছা আর কাশফুলের ঝোপ ছাড়া কিছুই ছিলোনা। বলা যায় বালুর মাঠ নামেই পরিচত ছিলো। সবুজ কে না ভালোবাসে বলুন? সেই ভালোবাসার দৃষ্টান্ত হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনের সবুজ মাঠ। যা এখন ফুল, ফসল আর সবুজ গাছের বাগানে পরিণত হয়েছে। মূলত, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর কৃষিবিদ ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন –এর প্রজেক্ট অনুদান প্রদান ও অনুমিতক্রমে শুরু হয় বালুময় মাঠকে সবুজ করার কার্যক্রম। আর সার্বিক সহযোগিতা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কৃষিবিদ ড. জিলহাস আহমেদ জুয়েল ও…
Author: Jewel 007
ফকির শহিদুল ইসলাম (খুলনা): ১১তম আন্তর্জাতিক পোল্ট্রি শো ও সেমিনার উপলক্ষে প্রাণিসম্পদ বিভাগ এবং ওয়ার্ল্ড পোল্ট্রি সায়েন্স এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ শাখা -এর যৌথ উদ্যোগে খুলনায় এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১ মার্চ) খুলনার পাওয়ার হাউজ মোড়ে অবস্থিত জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর হতে একটি বর্ণাঢ্য সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকের নেতৃত্বে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর এসে শেষ হয়। শোভাযাত্রা শেষে পাওয়ার হাউজ মোড়ে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ক্যাম্পাসে মেয়র শোভাযাত্রা’র প্রেক্ষাপট তুলে ধরে উপস্থিতির উদ্দেশ্যে বক্তৃতা করেন এবং অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন। শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন খুলনা জেলার প্রাণিসম্পদ অফিসার (ভা.প্রা.) ডা. অরুণ কান্তি মন্ডল,…
On 27 February 2019, F2F Food Safety and Quality Program of Land O’Lakes International Development jointly with Bangladesh Agro Processors’ Association (BAPA) organized a stakeholders’ workshop on Food safety and Quality at Daffodil International University, Dhaka. Professor Dr. Md. Iqbal Rouf Mamun represented as a member of Bangladesh Food Safety Authority (BFSA) in the place of Chairman of as chief guest of the workshop. DR. Hiresh Ranjan Bhowmik, Director General, Department of Livestock Services attended the workshop as special guest. Mr. Mitch Nelson, Senior Food Safety Advisor, Economic Growth Office, USAID/Bangladesh delivered speech as guest of honor. Mr. A F…
মাহফুজুর রহমান (চাঁদপুর প্রতিনিধি): চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীর অভয়াশ্রম এলাকায় ইলিশের পোনা জাটকা সংরক্ষণের জন্য ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস ইলিশসহ সকল ধরণের মাছ আহরণ নিষিদ্ধ করেছে সরকার। জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ষাটনল থেকে হাইমচর উপজেলার চরভৈরবী পর্যন্ত ৯০ কিলোমিটার এবং চরভৈরবী থেকে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলার চর আলেক জেন্ডার পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার অভয়াশ্রম এলাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। ইলিশের পোনা জাটকা এই দুই মাস বেড়ে উঠার জন্য এবং ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধিতে সরকার এই উদ্যোগ নিয়েছে। ইতোমধ্যে দুই মাসের অভয়াশ্রম অভিযান সফল করার জন্য চাঁদপুর জেলা টাস্কফোর্স বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। চাঁদপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আসাদুল বাকি বলেন, জেলার মতলব…
রাজশাহী সংবাদাতা: রাজশাহীর পবা উপজেলার বড়গাছী ইউনিয়ন পরিষদে নিরাপদ খাদ্য আইন-২০১৩, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯, মৎস ও পশু খাদ্য আইন-২০১০ বিষয়ক দিনব্যাপী এক কর্মশালা বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারী) অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদ হল রুমে দাতা সংস্থা ইউকেএইড এর অর্থায়নে ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের কারিগরি সহায়তায় ভোক্তা অধিকার বিষয়ক জাতীয় প্রতিষ্ঠান কনজুমারস্ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব এর বাস্তবায়িত ইস্যু বেইজড্ প্রজেক্ট অন ফুড সেফটি গভার্নেন্স ইন পোল্ট্রি সেক্টর প্রকল্প এই কর্মশালার আয়োজন করে। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সোহেল রানাসহ সকল ইউপি সদস্য, পবা উপজেলা কনজুমারস কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. ওয়াজেদ আলী খান, সহ-সভাপতি মোসা. রহীমা বেগম, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাংবাদিক সোহেল মাহবুব, সদস্য, ফিড…
নওরীন ইসলাম তমা এবং মো. আকতারুল ইসলাম (ময়মনসিংহ): বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে কৃষি। এদেশের মাটি ও আবহাওয়া কৃষির জন্য খুবই উপযোগী। বাংলাদেশে মোট আবাদি জমির পরিমাণ প্রায় ২ কোটি ১ লাখ ৯৮ হাজার একর। প্রতি বছর জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে গ্রাম ও শহর সৃষ্টির ফলে আবাদি জমির পরিমাণ দিন দিন কমে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় সীমিত ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহার করে অধিক ফসল উৎপাদনের জন্য প্রতিকূল পরিবেশ সহিষ্ণু নতুন জাত এবং নতুন প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার এখন সময়ের দাবি। আম বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফল। বিবিএস ২০১৪ এর তথ্য অনুসারে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাংশের প্রায় ৭০ হাজার হেক্টর জমিতে আমের চাষাবাদ করা হয় এবং…
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: সিনিয়র সাংবাদিক ও পিআইবি’র মহাপরিচালক শাহ আলমগীর (৬২) আর নেই ( ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তার মৃত্যুতে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এম.পি গভীর শোক ও দু:খ প্রকাশ করেছেন। এক শোকবার্তায় মন্ত্রী বলেন, শাহ আলমগীর ছিলেন একজন প্রতিভাবান নির্ভীক সাংবাদিক। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশের গণমাধ্যমের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি হলো। তার কর্ম সাংবাদিকদের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে। তিনি বেচে থাকবেন তার কীর্তির মাঝে। মন্ত্রী মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন এবং পরম করুনাময় সৃষ্টিকর্তার নিকট তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
ডেস্ক রিপোর্ট : প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি)মহাপরিচালক সাংবাদিক মো.শাহ আলমগীর আর নেই। ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয় । জানা গেছে শাহ আলমগীরের বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। হঠাৎ তার রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গিয়েছিল। ডায়াবেটিসসহ বিভিন্নি শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি। গত ২১ ফেব্রুয়ারি রাতে অসুস্থ হয়ে সিএমএইচে ভর্তি হন পিআইবির মহাপরিচালক। পরদিন তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে তার চিকিৎসার জন্য ছয় সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ডও গঠন করা হয়েছিল। শাহ আলমগীরের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের…
মাহফুজুর রহমান (চাঁদপুর প্রতিনিধি): প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেন পিছু ছাড়ছে না চাঁদপুরের গোল আলু চাষিদের। ঝড়-বৃষ্টি আতঙ্কে রয়েছে জেলার হাজারো কৃষক। কারণ চাঁদপুরের মাঠে মাঠে এখন চলছে আলু উত্তোলনের উৎসব। সেই সাথে রয়েছে গমসহ অন্যান্য ফসলাধি। এরই মাঝে ফাল্গুনের শুরুতে হয়েছে হঠাৎ শিলা বৃষ্টি এবং সোমবার ভোর বেলায় এ অঞ্চলে হয়েছে মাঝারি গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। সেই সাথে আকাশের গুমটে ভাব যেন দূর হচ্ছে না। এতে বড় ধরনের দুর্যোগের আশঙ্কায় রয়েছেন এ অঞ্চলের চাষিরা। চাঁদপুরের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিটি মঠে মাঠে আলুর ভালো ফলন দেখে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। ইতিমধ্যে কৃষকদের ঘরে ঘরে এখন নতুন আলুর উৎসব বিরাজ করছে। ব্যস্ত…
শম্পা কে নাহার (চট্টগ্রাম): সমাজকে পরিশুব্ধ করতে হলে ব্যবসায়ী, ভোক্তা, প্রশাসন, সাংবাদিক, রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীসহ সকলকে একসাথে এর বিরুদ্ধে সোচ্চার ও প্রতিবাদী হতে হবে। কারণ প্রতিনিয়তই পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয় দিন-দুপরে খুন, কিন্তু ঐ এলাকার কোনো লোকজন আক্রান্ত ব্যক্তিতে বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি ঝামেলার ভয়ে। যদি লোকজন এগিয়ে আসতো তাহলে হয়তো হত্যাকান্ডটি ঘটতো না। কিন্তু যারা ঝটকি ঝামেলার ভয়ে এগিয়ে আসলো না, তারা বুঝতে পারছে না এই ঘটনার পরবর্তী টার্গেট তারা হতে পারে। নিরাপদ খাদ্যের বেলায়ও একই ঘটনা, যিনি ফল ব্যবসায়ী তিনি মনে করছেন তার বাড়ীতে ফরমালিন বা ক্যামিকেল মুক্ত ফল খাওয়বেন, সে কারণে ক্যামিকেল দেয়া ফলগুলি নেন নি, কিন্তু তিনি…