আমাদের প্রথম যে খামার সেটা হলো সাঁতারকুলে ৫ বিঘা জমির উপর। জায়গাটা অবশ্য খামার করার জন্য কেনা হয়নি। সে রকম কোনো প্লানও ছিলো না যে এখানে একটা গরুর খামার করবো।আমাদের প্লান ছিলো একটা স্কয়ার সেপ জায়গা কিনে বাড়ি করে সেখানে সবাই মিলে থাকবো। কিন্তু এতো বড় একটা জায়গা খালি ফেলে রাখাতো যায়না। আবার দাড়োয়ান রাখতে গেলেও প্রতিমাসে অনেক টাকার ব্যাপার। তাই চিন্তা করলাম একটা গরুর খামার করলে কেমন হয়। ছোটবেলা থেকেই গরু পালার প্রতি একটা দুর্বলতা ছিলো। ২০১০ সাল থেকেই আমি গরু পালতাম। কিন্তু সেটা ছিলো শখের বসে এবং কোরবানি দেয়ার জন্য। তখন আমার দেখাদেখি আমার আত্নীয় স্বজন, বন্ধুবান্ধবরাও গরু…
Author: Jewel 007
এগ্রিনিউজ২৪.কম ডেস্ক: বাংলাদেশের পোলট্রি শিল্পের অন্যতম পুরোধা ব্যাক্তিত্ব মরহুম একরামুল হোসেন -এর ৩০তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৮৯ সনের ৮ ফেব্রুয়ারি নিজের খামার বাড়ীতে তিনি খুন হন। দেশের আধুনিক পোলট্রি ব্রিডিং ফার্ম ও হ্যচারি মূলত তাঁর হাত দিয়েই শুরু হয়। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরে ১৯৬৪ সনে ‘এগ অ্যান্ড হেনস্’ নামে তিনিই সর্বপ্রথম পোলট্রি হ্যাচারি গড়ে তোলেন। বাংলাদেশের পোলট্রি শিল্পের গোড়াপত্তন মূলত তাঁর হাত দিয়েই শুরু হয়। পোলট্রি ফার্ম করার জন্য তিনি অনেক মানুষকে সহযোগিতা করেছেন এবং দেশের বেকারত্ব নিরসনে কার্যকর ভূমিকা পালন করেছেন। দেশের পোলট্রি সেক্টরের কীর্তিমান এ মানুষটিকে এগ্রিনিউজ২৪.কম পরিবার গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছে।
ইফরান আল রাফি (পবিপ্রবি প্রতিনিধি): পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ”হলকৃষি” সংগঠনের উদ্যোগে Plant Sharing Event অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠে এ ইভেন্টের আয়োজন করা হয়। সবুজ ও পরিচ্ছন্ন ছাত্রবাস গড়তে পবিপ্রবি’র এক ঝাঁক সবুজ প্রেমী শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে হলকৃষি করে আসছে। সংগঠনটির সভাপতি মো. সোহানুর রহমানের তও্বাবধায়নে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্রাবাসের হলকৃষি সদস্যরা নিজেদের মাঝে সুন্দর্য্য বর্ধনশীল গাছ, ফুলের বীজ, জৈব সার ও বালাইনাশক বিনিময় করেন। সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রবাসগুলোর বারান্দায় টব, পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের বোতল ও কৌটায় ক্যাকটাস, ঘৃতকুমারী, তুলসি, গাঁদা, বনসাইসহ বিভিন্ন ধরনের সুন্দরর্য্যে বর্ধনশীল গাছ রোপন করে আসছে। সংগঠনটির সদস্যরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হলকৃষিতে আগ্রহী…
নতুন প্রজন্মের জন্য নির্বাচনী ইশতেহারে বর্ণিত নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিতকরণে সরকার অঙ্গিকারাবদ্ধ। কৃষি উৎপাদনে আমরা বিশ্বে রোল মডেল। এবার নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টিতে বাংলাদেশের রোল মডেল হওয়ার পালা। শুক্রবার (৮ জানুয়ারি) – কৃষি মন্ত্রী ড. মো.আব্দুর রাজ্জাক, এমপি, মধুপুর উপজেলার ভুটিয়া স্কুল মাঠে ও গারো ব্যাপটিস্ট কনভেনশন বাংলাদে -এর ১২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভায়এসব কথা বলেন। কৃষি মন্ত্রী বলেন, সকল সম্প্রদায়ের ঐক্যমত ও ঐক্যবদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ হবে উন্নত রাষ্ট্র। ৭১এর মতো আবারও ঐক্যবদ্ধ ভাবে দেশকে নিয়ে যেতে হবে ধনী রাষ্ট্রের কাতারে। অনুষ্ঠানে জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, জেলা ও উপজেলার সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ফকির শহিদুল ইসলাম (খুলনা): বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে কম্পিউটার শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। বর্তমান সরকার সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে প্রযুক্তি শিক্ষার ওপর সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। যে সকল ক্ষেত্রে দ্রুত উন্নয়ন ত্বরান্বিত হচ্ছে তার মধ্যে তথ্য প্রযুক্তি খাতের উন্নয়ন উল্লেখযোগ্য। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। বৃহস্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) ১১টায় নগরীর জলিল টাওয়ার শপিং কমপ্লেক্সে ফ্রি কম্পিউটার ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক এসব কথা বলেন। ডেল বাংলাদেশ আয়োজিত দু’দিন ব্যাপী ‘ডেল সার্ভিস ক্যাম্প’-এর আওতায় বিনামূল্যে গ্রাহকদের…
ফকির শহিদুল ইসলাম (খুলনা): আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে উজ্জীবিত করে তা নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। নিজস্ব সংস্কৃতি চর্চায় এগিয়ে আসলে বাঙালী সংস্কৃতি আরো সমৃদ্ধ হবে। বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নগরীর খালিশপুরস্থ বঙ্গবাসী মাধ্যমিক বিদ্যালয় আয়োজিত পিঠা উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক এসব কথা বলেন। তিনি প্রথমে ফিতা কেটে পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন । এরপর স্কুলের শিক্ষার্থীদের কর্তৃক স্থাপিত পিঠার স্টলসমূহ পরিদর্শন করেন। সিটি মেয়র পিঠা উৎসবকে আবহমান বাংলার ঐতিহ্য হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, হাজার বছর ধরে গড়ে উঠা এ সংস্কৃতি লালন করার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। তবেই…
নিজস্ব প্রতিবেদক: ব্রাজিল থেকে বাংলাদেশে আবারো মাংস রপ্তানির প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। বৃহষ্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু, এমপি’র কাছে উক্ত প্রস্তাব দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত জোয়াও তাবাজারা ডি ওলিভেরা জুনিয়র। প্রতিমন্ত্রী দেশের জাতীয় নীতির কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশে বিশ্বের অপর কোনো দেশ থেকে মাংসের বাণিজ্যিক আমদানি নিষিদ্ধ আছে। তবে ভিয়েনা কনভেনশন এবং কুটনৈতিক নীতির আওতায় বিদেশীদের জন্য কুটনৈতিক চ্যানেলে আনা সীমিত পরিমাণ মাংস এ নিষাধাজ্ঞার মধ্যে পড়বে না। বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত -এর নেতৃত্বে ২ সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধিদল মৎস্য প্রতিমন্ত্রীর সাথে এদেশে পশুসম্পদ ও আমিষের উৎপাদন বৃদ্ধিসহ উন্নত জাতের দুধেল গাভী এবং গরু আমদানির…
নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): “দেশের দক্ষিণাঞ্চলে প্রয়োজন লবণসহিষ্ণু ফসলের আবাদ বাড়ানো। এ জন্য সবার আগে দরকার বীজের সহজলভ্যতা। একই সাথে মিষ্টি পানির নিশ্চয়তা। যে কারণে বর্তমান সরকার খাল খননের বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখছে। বীজ সংগ্রহে আগ্রহ সৃষ্টি এবং পানি সংরক্ষণে আপনাদেরও ভূমিকা নিতে হবে। আর তা যদি বাস্তবায়ন হয় তাহলে এ অঞ্চলে রেড বিটের মতো নতুন নতুন ফসল জনপ্রিয় হয়ে ওঠবে।” বৃহষ্পতিবার পটুয়াখালী নগরীর কোডেক সম্মেলনকক্ষে দিনব্যাপি এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক হৃদয়েশ্বর দত্ত এসব কথা বলেন। দ্যা সল্ট সলুয়েশন প্রকল্প এবং ইকো কর্পোরেশনের যৌথ আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রকল্প সমন্বয়কারী অরুণ কুমার গাঙ্গুলী। ইকো…
নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘বাংলাদেশে বেশ কয়েক বছর ধরেই চিংড়ির উৎপাদন হ্রাস পাচ্ছে এবং এর ফলে রপ্তানি আয় কমে যাচ্ছে। বর্তমানে বিশ্ব চিংড়ি বাজারের ৭২% দখল করে আছে ‘ভেনামি’ জাতের চিংড়ি। স্বল্প খরচে উৎপাদনযোগ্য এ মাছটি বাংলাদেশে চাষের অনুমতি দেয়া দরকার। চাষ করার অনুমতি দেয়া উচিত।’ দেশের সাদা সোনাখ্যাত চিংড়ির বর্তমান অবস্থা ও নতুন জাতের চিংড়ি চাষের অনুমতি চেয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু, এম.পি কে এসব কথা বলেন আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা উইনরক (Winrock International) প্রতিনিধি দল। সংস্থাটির ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বৃহষ্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) প্রতিমন্ত্রীর সাথে দেশে চিংড়ি চাষ এবং রপ্তানির ব্যাপারে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন। প্রতিমন্ত্রী তাঁদের…
নিজস্ব প্রতিবেদক: “দেশে দানাদার ফসল, ফল, সবজি ও আলুর অপচয় হয় বছরে প্রায় ত্রিশ হাজার কোটি টাকার সমমানের। খাদ্যশস্যের এ ধরনের অপচয় খাদ্য নিরাপত্তার জন্য যেমন হুমকি, ঠিক তেমনি খাদ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয় নিম্ন আয়ের মানুষ। সার্বিকভাবে বিঘ্নিত হয় মান ও নিরাপত্তা। ত্রুটিপূর্ণ সংগ্রহোত্তর ব্যবস্থাপনার কারণে টমেটোতো গড়ে ৩২.৯% ক্ষতি হয়। এর মধ্যে কৃষক পর্যায়ে ক্ষতি হয় ৬.৯%, বেপারী পর্যায়ে ৯.১%, পাইকারী পর্যায়ে ৮.০% এবং খুচরা বিক্রেতার নিকট ৮.৯% টমেটো অপচয় হয়। উৎপাদন থেকে ভোক্তা পর্যন্ত ২২-৪০% ফল ও সবজির অপচয় হয়। গড়ে যার পরিমাণ ৩১%।” বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) হর্টেক্স ফাউন্ডেশন সম্মেলন কক্ষে “Post Harvest Management of Fruits and…