Friday 29th of March 2024
Home / আঞ্চলিক কৃষি / জিংক ধান উৎপাদনে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে

জিংক ধান উৎপাদনে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে

Published at জুলাই ২৭, ২০২০

হারভেস্ট প্লাস বাংলাদেশের সহযোগিতায় এফআইভিডিবি’র উদ্যোগে সিভিসি প্রকল্পের আওতায় সিলেটে জিংক ধান, চাল উৎপাদন, সংগ্রহ এবং প্রক্রিয়াজাতকারীদের নিয়ে এক সম্পর্ক স্থাপন বিষয়ক এক সভায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন হারভেস্ট প্লাস বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার কৃষিবিদ ড. খায়রুল বাশার।

শহীদ আহমেদ খান (সিলেট): মানবদেহে জিংকের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। তাই জিংক সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া সকলের প্রয়োজন। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে জিংকের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে জিংক ধান উৎপাদন, সংগ্রহ এবং প্রক্রিয়াজাতকরণ খুবই জরুরি। এজন্য কৃষক থেকে শুরু করে সর্বশ্রেণির মানুষকে জিংক ধান উৎপাদনে সহযোগিতা করতে হবে। সকলে সম্মিলিত সহযোগিতায় এর ব্যাপক প্রচার ও প্রসার ঘটানো সম্ভব।

সোমবার (২৭ জুলাই) দুপুরে হারভেস্ট প্লাস বাংলাদেশের সহযোগিতায় এফআইভিডিবি’র উদ্যোগে সিভিসি প্রকল্পের আওতায় সিলেটে জিংক ধান, চাল উৎপাদন, সংগ্রহ এবং প্রক্রিয়াজাতকারীদের নিয়ে এক সম্পর্ক স্থাপন বিষয়ক এক সভায় উপস্থিত বক্তারা এসব কথা বলেন।

এফআইভিডিবি’র প্রকল্প পরিচালক জাহিদ হোসেন এর সভাপতিত্বে সম্পর্ক স্থাপন সভায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন হারভেস্ট প্লাস বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার কৃষিবিদ ড. খায়রুল বাশার।

এফআইভিডিবি’র প্রোগ্রাম অফিসার সৈয়দ রাকিব এর উপস্থাপনায় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডিএই, সিলেটের উপ-পরিচালক মজুমদার মো. ইলিয়াস, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, সরেজমিন গবেষণা বিভাগ সিলেটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মাহমুদুল ইসলাম নজরুল, বিএডিসি সিলেটের উপ-পরিচালক সুপ্রীয় পাল, সিলেট জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মনোজ কান্তি দাস চৌধুরী, এফআইভিডিবি’র কো-অডিনেটর দেলোয়ার হোসেন।

সভায় সাংবাদিক, বীজ বিক্রেতা, ধান চাষী, ধান ব্যবসায়ী, চাল ব্যবসায়ী সহ রাইচ মিল মালিকগণ অংশগ্রহণ করেন।

This post has already been read 2635 times!