Tuesday 16th of April 2024
Home / পোলট্রি / মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সময়সীমা বৃদ্ধি

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সময়সীমা বৃদ্ধি

Published at এপ্রিল ৮, ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক: করোনা পরিস্থিতিতে পোল্ট্রি, মৎস্য ও ডেইরি খাতের সংকট মোকাবেলায় গঠিত নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত উক্ত সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (০৭ এপ্রিল) সময়সীমা বৃদ্ধি সংক্রান্ত অফিস আদেশ জারী করে মন্ত্রণালয়। করোনা পরিস্থিতিতে চালুকৃত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সময়সীমা আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।

এর আগে গত ০৩ এপ্রিল এক অফিস আদেশের মাধ্যমে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবজনিত পরিস্থিতিতে মৎস্য, পোল্ট্রি, ডেইরি খাতের সংকট মোকাবেলা এবং প্রাণিজ আমিষের সরবরাহ সচল রাখার লক্ষ্যে মাছ, মাংস, দুধ, ডিমসহ পোল্ট্রি, পশু ও মৎস্য খাদ্য ও বিভিন্ন উপকরণ উৎপাদন, পরিবহন এবং বিপণনে উদ্ভুত সমস্যা সমাধানে ০৪ এপ্রিল থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি ছুটিকালীন প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। নতুন আদেশে ১২ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু রাখার সময়সীমা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত জানায় মন্ত্রণালয়।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তর-সংস্থা, মাঠ পর্যায়ের অফিস এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশনের সাথে সমন্বয়, উদ্ভুত সংকট মোকাবেলায় সরকারের সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দপ্তর-সংস্থার সাথে যোগাযোগপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং প্রাপ্ত তথ্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরণের জন্য মন্ত্রণালয়, মৎস্য অধিদপ্তর ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে ঢাকার ফার্মগেটের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (ভবন নং-১, কক্ষ নং-৪০৮, টেলিফোন নং-০২ ৯১২২৫৫৭) বর্তমানে পরিচালিত হচ্ছে।

নিয়ন্ত্রণ কক্ষের বিষয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি জানান, “মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের উৎপাদন, পরিবহন ও বিপণন বাধা দূর করতে ভুক্তভোগী খামারীদের দিক নির্দেশনা প্রদানসহ প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে যোগাযোগ করে সমস্যার সমাধান করা হচ্ছে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে। এছাড়া মাছ, মাংস, দুধ ও ডিম সংক্রান্ত গুজব ও অপপ্রচার বন্ধে পরামর্শ প্রদানের পাশাপাশি বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাদের সাথে এ বিষয়ে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।”

This post has already been read 3322 times!